এ বয়েসেও
স্বপ্ন দেখি ফটোগ্রাফার হওয়ার। ঠিক সময় হাতে
ক্যামেরা পেলে জীবনটা হয়ত অন্য
খাতে বইত। কিন্তু
স্বপ্নটা এখনও দেখি। এই ত সেদিন একটা ক্যামেরা কিনেই
আবার স্বপ্ন দেখা শুরু।
প্রথমেই মনে এল শাহরুক খানের কথা, একটা লুঙ্গি ডান্সের ফটো যদি তুলতে পারতাম। ধোনীর হেলিকপ্টার শট, মেসির ফ্রী কিক থেকে ডিসকভারি চ্যানেলের বড় বড় সাপ, হাতি, জলহস্তি কিছুই বাদ যায় নি। কিন্তু এসব এখানে কোথায়! তাই স্বপ্নে ঘোরাঘুরি করতে লাগল হনুমানের দল।
এরই মাঝে একদিন হনুমানের হামলা। গোলাপ থেকে পেঁপে, বাগানের সব গাছের অবস্থা হনুমানের আক্রমনে অশোক বনের মত। ঘরের ভিতর তরকারির ঝুড়িরও নিস্তার নেই। আমিও ক্যামেরা নিয়ে তৈরী। আজ আমি ডিসকভারি চ্যানেলের ফটোগ্রাফার।
দু চারটে হনুমান তখন লুঠতরাজে ব্যাস্ত। আমিও তাদের দিকে ক্যামেরা তাক করে রেডি। ক্লিক করতে যাব আর ঠিক সে সময় পেছন থেকে এক বানরীয় থাপ্পড়! হাত থেকে ক্যামেরা পড়তেই এক হনুমানের হাত ঘুরে দ্বিতীয় হনুমানের হাতে প্রাচীরের উপর। হনুমানীও জিজ্ঞাসু মন নিয়ে তিনি তাঁর মুখের কাছে নিয়ে টানাটানি টেপাটেপি আরম্ভ করে দিয়েছেন। আর আমি নীচে ক্যামেরা হারানর আতঙ্কে ডিস্কো ডান্সে থেকে মূকাভিনয়, এমন কি হনুমানের মতই দাঁত মুখ খিঁচানো সব করে যাচ্ছি । মরীয়া হয়ে উঠেছি ক্যামেরা ফেরত পাওয়ার জন্য। আমার দুরবস্থা দেখে ক্যামেরাটা একটা ঝোপে ফেলে দিয়ে হনুমানের দলটা চলে গেল।
ক্যামেরা তুলে দেখলাম ওটা আস্তই আছে। দু তিনটে ছবিও উঠে গেছে, তার ভিতর যেটা স্পষ্ট সেটা আমার দাঁত মুখ খিঁচানো ফটো, একেবারে হনুমানের মত।
প্রথমেই মনে এল শাহরুক খানের কথা, একটা লুঙ্গি ডান্সের ফটো যদি তুলতে পারতাম। ধোনীর হেলিকপ্টার শট, মেসির ফ্রী কিক থেকে ডিসকভারি চ্যানেলের বড় বড় সাপ, হাতি, জলহস্তি কিছুই বাদ যায় নি। কিন্তু এসব এখানে কোথায়! তাই স্বপ্নে ঘোরাঘুরি করতে লাগল হনুমানের দল।
এরই মাঝে একদিন হনুমানের হামলা। গোলাপ থেকে পেঁপে, বাগানের সব গাছের অবস্থা হনুমানের আক্রমনে অশোক বনের মত। ঘরের ভিতর তরকারির ঝুড়িরও নিস্তার নেই। আমিও ক্যামেরা নিয়ে তৈরী। আজ আমি ডিসকভারি চ্যানেলের ফটোগ্রাফার।
দু চারটে হনুমান তখন লুঠতরাজে ব্যাস্ত। আমিও তাদের দিকে ক্যামেরা তাক করে রেডি। ক্লিক করতে যাব আর ঠিক সে সময় পেছন থেকে এক বানরীয় থাপ্পড়! হাত থেকে ক্যামেরা পড়তেই এক হনুমানের হাত ঘুরে দ্বিতীয় হনুমানের হাতে প্রাচীরের উপর। হনুমানীও জিজ্ঞাসু মন নিয়ে তিনি তাঁর মুখের কাছে নিয়ে টানাটানি টেপাটেপি আরম্ভ করে দিয়েছেন। আর আমি নীচে ক্যামেরা হারানর আতঙ্কে ডিস্কো ডান্সে থেকে মূকাভিনয়, এমন কি হনুমানের মতই দাঁত মুখ খিঁচানো সব করে যাচ্ছি । মরীয়া হয়ে উঠেছি ক্যামেরা ফেরত পাওয়ার জন্য। আমার দুরবস্থা দেখে ক্যামেরাটা একটা ঝোপে ফেলে দিয়ে হনুমানের দলটা চলে গেল।
ক্যামেরা তুলে দেখলাম ওটা আস্তই আছে। দু তিনটে ছবিও উঠে গেছে, তার ভিতর যেটা স্পষ্ট সেটা আমার দাঁত মুখ খিঁচানো ফটো, একেবারে হনুমানের মত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন