বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৪
হনুমানের ফটো - দেবাশিস সেন
এ বয়েসেও
স্বপ্ন দেখি ফটোগ্রাফার হওয়ার। ঠিক সময় হাতে
ক্যামেরা পেলে জীবনটা হয়ত অন্য
খাতে বইত। কিন্তু
স্বপ্নটা এখনও দেখি। এই ত সেদিন একটা ক্যামেরা কিনেই
আবার স্বপ্ন দেখা শুরু।
প্রথমেই মনে এল শাহরুক খানের কথা, একটা লুঙ্গি ডান্সের ফটো যদি তুলতে পারতাম। ধোনীর হেলিকপ্টার শট, মেসির ফ্রী কিক থেকে ডিসকভারি চ্যানেলের বড় বড় সাপ, হাতি, জলহস্তি কিছুই বাদ যায় নি। কিন্তু এসব এখানে কোথায়! তাই স্বপ্নে ঘোরাঘুরি করতে লাগল হনুমানের দল।
এরই মাঝে একদিন হনুমানের হামলা। গোলাপ থেকে পেঁপে, বাগানের সব গাছের অবস্থা হনুমানের আক্রমনে অশোক বনের মত। ঘরের ভিতর তরকারির ঝুড়িরও নিস্তার নেই। আমিও ক্যামেরা নিয়ে তৈরী। আজ আমি ডিসকভারি চ্যানেলের ফটোগ্রাফার।
দু চারটে হনুমান তখন লুঠতরাজে ব্যাস্ত। আমিও তাদের দিকে ক্যামেরা তাক করে রেডি। ক্লিক করতে যাব আর ঠিক সে সময় পেছন থেকে এক বানরীয় থাপ্পড়! হাত থেকে ক্যামেরা পড়তেই এক হনুমানের হাত ঘুরে দ্বিতীয় হনুমানের হাতে প্রাচীরের উপর। হনুমানীও জিজ্ঞাসু মন নিয়ে তিনি তাঁর মুখের কাছে নিয়ে টানাটানি টেপাটেপি আরম্ভ করে দিয়েছেন। আর আমি নীচে ক্যামেরা হারানর আতঙ্কে ডিস্কো ডান্সে থেকে মূকাভিনয়, এমন কি হনুমানের মতই দাঁত মুখ খিঁচানো সব করে যাচ্ছি । মরীয়া হয়ে উঠেছি ক্যামেরা ফেরত পাওয়ার জন্য। আমার দুরবস্থা দেখে ক্যামেরাটা একটা ঝোপে ফেলে দিয়ে হনুমানের দলটা চলে গেল।
ক্যামেরা তুলে দেখলাম ওটা আস্তই আছে। দু তিনটে ছবিও উঠে গেছে, তার ভিতর যেটা স্পষ্ট সেটা আমার দাঁত মুখ খিঁচানো ফটো, একেবারে হনুমানের মত।
প্রথমেই মনে এল শাহরুক খানের কথা, একটা লুঙ্গি ডান্সের ফটো যদি তুলতে পারতাম। ধোনীর হেলিকপ্টার শট, মেসির ফ্রী কিক থেকে ডিসকভারি চ্যানেলের বড় বড় সাপ, হাতি, জলহস্তি কিছুই বাদ যায় নি। কিন্তু এসব এখানে কোথায়! তাই স্বপ্নে ঘোরাঘুরি করতে লাগল হনুমানের দল।
এরই মাঝে একদিন হনুমানের হামলা। গোলাপ থেকে পেঁপে, বাগানের সব গাছের অবস্থা হনুমানের আক্রমনে অশোক বনের মত। ঘরের ভিতর তরকারির ঝুড়িরও নিস্তার নেই। আমিও ক্যামেরা নিয়ে তৈরী। আজ আমি ডিসকভারি চ্যানেলের ফটোগ্রাফার।
দু চারটে হনুমান তখন লুঠতরাজে ব্যাস্ত। আমিও তাদের দিকে ক্যামেরা তাক করে রেডি। ক্লিক করতে যাব আর ঠিক সে সময় পেছন থেকে এক বানরীয় থাপ্পড়! হাত থেকে ক্যামেরা পড়তেই এক হনুমানের হাত ঘুরে দ্বিতীয় হনুমানের হাতে প্রাচীরের উপর। হনুমানীও জিজ্ঞাসু মন নিয়ে তিনি তাঁর মুখের কাছে নিয়ে টানাটানি টেপাটেপি আরম্ভ করে দিয়েছেন। আর আমি নীচে ক্যামেরা হারানর আতঙ্কে ডিস্কো ডান্সে থেকে মূকাভিনয়, এমন কি হনুমানের মতই দাঁত মুখ খিঁচানো সব করে যাচ্ছি । মরীয়া হয়ে উঠেছি ক্যামেরা ফেরত পাওয়ার জন্য। আমার দুরবস্থা দেখে ক্যামেরাটা একটা ঝোপে ফেলে দিয়ে হনুমানের দলটা চলে গেল।
ক্যামেরা তুলে দেখলাম ওটা আস্তই আছে। দু তিনটে ছবিও উঠে গেছে, তার ভিতর যেটা স্পষ্ট সেটা আমার দাঁত মুখ খিঁচানো ফটো, একেবারে হনুমানের মত।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৪
খুঁজেছি তাকে - Shanti Pria
বাংলার আনাচ কানাচ ,গ্রাম
থেকে গ্রামে ঘুরে
শহর থেকে বন্দরে
সর্বত্র ঘুরেছি আমি ,তন্ন তন্ন করে
ঘুরেছি কত দেশ ,
হংকং থেকে ইউরোপ ,প্যারিস, ব্রাসেলস,
বার্লিন থেকে কোপেন হেগেন
খুজেছি একজন মানুষকে
যে হবে আমার মনের মানুষ
পাইনি কোথাও , হন্যে হয়ে খুঁজেছি তাকে ।
অবশেষে দেখা পেলাম তোমার,
কিন্তু হায়, তখন তুমি..........
তোমাকে পেয়েও , পাওয়া হলো না
দুনিয়ার এ জীবন বড়ই অনিশ্চিত
কোন কিছু ঘটে না , মনের মত করে
এটাই জীবন মানবের।
শহর থেকে বন্দরে
সর্বত্র ঘুরেছি আমি ,তন্ন তন্ন করে
ঘুরেছি কত দেশ ,
হংকং থেকে ইউরোপ ,প্যারিস, ব্রাসেলস,
বার্লিন থেকে কোপেন হেগেন
খুজেছি একজন মানুষকে
যে হবে আমার মনের মানুষ
পাইনি কোথাও , হন্যে হয়ে খুঁজেছি তাকে ।
অবশেষে দেখা পেলাম তোমার,
কিন্তু হায়, তখন তুমি..........
তোমাকে পেয়েও , পাওয়া হলো না
দুনিয়ার এ জীবন বড়ই অনিশ্চিত
কোন কিছু ঘটে না , মনের মত করে
এটাই জীবন মানবের।
আজ আমার বিচার - আকাশ মির্জা
আজ আমার বিচার— মোমের কাঠগড়ায়
ভাঙা দর্পণে
আমি জনতা— আমি ধর্মাবতার
আমি সাক্ষী— আমারই বিচার ।
নতজানু আমি
প্রতিবিম্ব, ধ্বনিত করল শ্লোগান— ফাঁসিতে ঝোলাও
লম্পটটারে— ফাঁসিতে ঝোলাও ।
ওগো ধর্মাবতার— তাই হোক তবে—এবার
আরম্ভ কর আমার
শুরু থেকে শেষ অবধির— বিচার
খিস্তি-খেঁউড় বাদ যাবে কি— মদ্যপ অবস্থা !
ধরা যাক বাদ গেল
তাহলে— এখন আমার বিচার কেন
এখন— এই মুহূর্তে
কাঠগড়ার মোম গলছে
প্রতিবিম্ব নড়ে উঠল— ধিরে ধিরে
চোখের সামনে হারিয়ে যেতে লাগলো
জনতা-ধর্মাবতার-সাক্ষী-বিচার...
কি হল— কি হল
ওগো ধর্মাবতার— কি হল !
ঝপ করে লোডশেডিং এর মত
অন্ধকার হয়ে গেল চারিধার...
সেই ভূতুড়ে ন্যাড়া গাছ— বড় বিদঘুটে
সূর্য ডুবলেই তুমি বলতে— বাড়ি চল— বাড়ি
আমার ভয় করছে
আথচ আজ ঘন রাত্রে তুমি নির্ভয়ে দাঁড়িয়ে
কি করছ— কি করছ এখানে !
ইশারায় চুপ করতে বলে— তুমি
কাছে ডাকলে— সেই পুরানো ভঙ্গিমায়
কোলে টেনে নিয়ে— বললে
ঘুমাও— এবার ঘুমাও...
চোখ বন্ধ করতেই
ঝলসানো বাতাস ছিঁড়ে নিতে লাগলো
গায়ের চামড়া— জ্বলতে লাগলো পেশী- হাড়
আমি বুঝতে পারছি
এটাই বিচার— এটাই বিচার
কিন্তু— তুমি
তুমি কোন অজুহাতে পুড়তে এলে
আমার পাপে ?
( সংক্ষিপ্ত )
আমি আছি সব দৃশ্যে - চরমপন্থি কবি
তোমার নদীতে মনভরা অথৈ জলে,
বৃত্তাকার বুক ভাসছে,
কাদা মাখিয়ে লুকিয়েছ স্বপ্নের যৌবন,
পূর্ব থেকে পশ্চিমে আজ আর্দ্র আবহাওয়া,
আড়ালে থাকা দিগন্ত ডাকে শরীরে শরীরে,
তোমার স্বচ্ছ গুহায় ছুঁয়ে যাবে আমার অলস কবিতা,
বিষুব রেখা ছুঁয়ে গেছে, চিবুক ভিজিয়ে দেয়া ব্রহ্মপুত্রে।
স্বপ্নের পাদদেশে পাললিক ধূলো আর,
কৃষ্ণ কুয়াশায় ঢেকে আছে রাত্রির সমাধান,
ধারাবাহিক সরল অঙ্কে শুরু হবে চুম্বনে আগলে রাখা প্রেম,
এই নাও,নিঃশ্বাসে দিলাম কিছু ভয়াল বাতাস,
যদি পার, সামলে নিও রাত্রির উচ্চ-নিন্মচাপ।
আজ তুমি এতো নীরব কেন?
শীত এসে দাঁড়িয়েছে কি দরজায়?
ভয় নেই শেষ প্রশ্নে, নিরুত্তর থেকে নির্ণয় কর আমার বিচরণ,
আমি আছি সব দৃশ্যে, যেখানে যেভাবে থাকার।
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৪
সম্পর্কের মানবিক জাল - মোকসেদুল ইসলাম
সম্পর্কের জাল তুমি বার বার ছিঁড়তে চেয়েছো
শিংমাছের মতই কাঁটা বিধেঁ হৃদয় করেছ ক্ষতবিক্ষত
আর আমি ভাঙ্গা নায়ের মাঝি হয়ে সেই ছেঁড়া জাল
বার বার জুড়ে দিয়েছি বিনিসুতার মালা দিয়ে।
তোমার হৃদয়ের বুকশেলফে জমেছে কড়া বরফের জাল
তাই উকিঁ মেরে দেখতে পাওনি ভালোবাসার বিশালতা
ঝরে পড়া সব স্মৃতি জমেছে তোমার ভুল দেয়াল জুড়ে বুনে যাওয়া মাকড়সার জালে
ভালোবাসার সহজ সমীকরণ তাই তুমি বুঝতে পারনি।
শুধু কল্পনার জাল বুনলেই যদি প্লাবিত হওয়া যেত বর্ষার মেঘে
তবে আমি বৃষ্টি হতাম গোঁধুলি বেলায় তোমার ভুলগুলো ধুয়ে দিতে
ভালোবাসার কোলে মুখ গুঁজে আদর নিতাম মানবিক শুদ্ধ অনুভূতিতে।
অচল প্রেমের বিকল কাব্য - নীল মহীরূহ
চলন্তিকা এক কঁচি প্রদোষের গিরিপথ পরিভ্রমণে,
এখন টগবগে যৌবন রাত্রিতে হৃৎপিন্ড আমার।
রজনীর শেষোক্ত রেখার জটবাঁধা আঁটিতেও,
নিশ্চিহ্নই কেবল রমণীর নিদারূণ যতিচিহ্ন।
তবে প্রিয়তমা হবেনা কেনো বলো সত্ত্বায়?
বিদীর্ণতার নিশ্চুপ দ্রোহ জিবন্ত এই আত্মায..
এখন টগবগে যৌবন রাত্রিতে হৃৎপিন্ড আমার।
রজনীর শেষোক্ত রেখার জটবাঁধা আঁটিতেও,
নিশ্চিহ্নই কেবল রমণীর নিদারূণ যতিচিহ্ন।
তবে প্রিয়তমা হবেনা কেনো বলো সত্ত্বায়?
বিদীর্ণতার নিশ্চুপ দ্রোহ জিবন্ত এই আত্মায..
দেবাশীষ দাশ - স্মৃতির পাতা
মেঘবালিকা তুমি এত বুঝ!
তুমি এত সহজেই বলে দিতে পারলে আমি নষ্ট প্রহরের বীজ রুপণ করছি।
তোমার বিষাদ চোখের দরদমাখা কথা শুনে
আমার যে এখন বড্ড হাসির পায়,
মেঘবালিকা আজো মনে পড়ে
বন্ধু কাছে দেয়া তোমার
বিশেষ ভঙ্গিতে লিখা প্রেম পত্র।
মেঘবালিকা আজো মনে পড়ে
শ্রাবন বৃষ্টি ধারায় ভিজে
শত অপমানের মাঝেও
তুমাকে কি দিয়েছেলাম!
মেঘবালিকা আজো মনে পড়ে
নষ্ট প্রহরের ফোনালাপের অষ্ট চুম্বনের অদৃশ্য শক্তির কথা।
তুমিনা বলেছিলে তোমার দিন ফুরোয় না
এই বলে কি যে মিথ্যার জন্মের কান্নাটাইনা কাঁদলে।
মেঘবালিকা তুমি এত বুঝ!
আমি নষ্ট প্রহরের বীজ রুপণ করছি।
স্মৃতি গুলো চুখের পাতায় ভাসলে
আমার যে বড্ড হাসি পায় হাসি পায়...
তুমি এত সহজেই বলে দিতে পারলে আমি নষ্ট প্রহরের বীজ রুপণ করছি।
তোমার বিষাদ চোখের দরদমাখা কথা শুনে
আমার যে এখন বড্ড হাসির পায়,
মেঘবালিকা আজো মনে পড়ে
বন্ধু কাছে দেয়া তোমার
বিশেষ ভঙ্গিতে লিখা প্রেম পত্র।
মেঘবালিকা আজো মনে পড়ে
শ্রাবন বৃষ্টি ধারায় ভিজে
শত অপমানের মাঝেও
তুমাকে কি দিয়েছেলাম!
মেঘবালিকা আজো মনে পড়ে
নষ্ট প্রহরের ফোনালাপের অষ্ট চুম্বনের অদৃশ্য শক্তির কথা।
তুমিনা বলেছিলে তোমার দিন ফুরোয় না
এই বলে কি যে মিথ্যার জন্মের কান্নাটাইনা কাঁদলে।
মেঘবালিকা তুমি এত বুঝ!
আমি নষ্ট প্রহরের বীজ রুপণ করছি।
স্মৃতি গুলো চুখের পাতায় ভাসলে
আমার যে বড্ড হাসি পায় হাসি পায়...
আমি একটা হলেও পুঁতব চারা - অরুণ কারফা
আমি একটা হলেও পুঁতব চারা
চলার পথে পথিক যারা
ক্লান্ত হলে বসবে বৃক্ষ তলে,
উপভোগ করে তার সেই ছায়া
শীতল হলে তাদের কায়া
করবে আশীর্বাদ হাতদুখানা তুলে।
একটা হলেও জ্বালাব বাতি
টিম টিম করলেও সারারাতি
পড়বে যাতে সাধারণ মূর্খ গণ্ড,
কুসংস্কার মনের দূর করে যা
প্রসারিত করে তাদের চিন্তা
কৃষ্ণদৈত্যকে করবে খণ্ড খণ্ড।
একটা হলেও রচব গান
উন্মুক্ত করবে যা মনপ্রাণ
উদ্বুদ্ধ করে সমাজ সেবায় সকলকে
বিঘ্ন বাধা করে চুরমার
প্রগতির গতি করে দুর্বার
বিচ্ছিন্ন করবে আসল থেকে নকলকে।
চলার পথে পথিক যারা
ক্লান্ত হলে বসবে বৃক্ষ তলে,
উপভোগ করে তার সেই ছায়া
শীতল হলে তাদের কায়া
করবে আশীর্বাদ হাতদুখানা তুলে।
একটা হলেও জ্বালাব বাতি
টিম টিম করলেও সারারাতি
পড়বে যাতে সাধারণ মূর্খ গণ্ড,
কুসংস্কার মনের দূর করে যা
প্রসারিত করে তাদের চিন্তা
কৃষ্ণদৈত্যকে করবে খণ্ড খণ্ড।
একটা হলেও রচব গান
উন্মুক্ত করবে যা মনপ্রাণ
উদ্বুদ্ধ করে সমাজ সেবায় সকলকে
বিঘ্ন বাধা করে চুরমার
প্রগতির গতি করে দুর্বার
বিচ্ছিন্ন করবে আসল থেকে নকলকে।
নীলপরী ৫ - Nirab Debsharma
নীলপরী, তুমি আমি হাজার বছর বেঁচে রব
বেঁচে রব এই পৃথিবীর বুকে
শিখিয়ে দেব জনে জনে
ভালবাসা প্রেম কাকে বলে।
চলো, তার আগে এই শীতের রাতে
গাছেদের কাছে যাই
নিয়ে আসি কিছুটা সবুজ প্রেম
শিখে আসি মৌন ভালবাসার অর্থ।
তারপর ফাল্গুনে পাখিদের নীড়ে নীড়ে
ঘুরে আসব দু’জন মিলে
জেনে আসব ভালবাসার রসদ সংগ্রহের কৌশল
শিকারিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে আকাশে উড়বার মনোবল।।
বেঁচে রব এই পৃথিবীর বুকে
শিখিয়ে দেব জনে জনে
ভালবাসা প্রেম কাকে বলে।
চলো, তার আগে এই শীতের রাতে
গাছেদের কাছে যাই
নিয়ে আসি কিছুটা সবুজ প্রেম
শিখে আসি মৌন ভালবাসার অর্থ।
তারপর ফাল্গুনে পাখিদের নীড়ে নীড়ে
ঘুরে আসব দু’জন মিলে
জেনে আসব ভালবাসার রসদ সংগ্রহের কৌশল
শিকারিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে আকাশে উড়বার মনোবল।।
স্বপ্ন - দেবাশিস সেন
কে তুমি!
জীবন ভাঙ্গা বয়স কালে!
নিজেই জড়াও স্বপ্ন জালে
শুকনো গাছে শিশির ভেজা টাটকা টগর ফুল!
সুখের খাঁচায় দুঃখ পুষে
মায়ার দেশে ঘুরতে এসে
পুরান আবীর গায়ে মেখে স্বপ্ন ছুঁতে আকুল!
রাতের ঘরে আলো ধরে
মুখ দেখছ ভাবের ঘোরে,
পুরান জমা কথা নিয়ে খেলতে এত ব্যাকুল!
স্বপ্ন দেখ! স্বপ্ন দেখ!
স্বপ্ন দিয়ে জীবন মাখো,
স্বপ্ন দিয়ে ভাসিয়ে দাও ইচ্ছে নদীর কূল!
জীবন ভাঙ্গা বয়স কালে!
নিজেই জড়াও স্বপ্ন জালে
শুকনো গাছে শিশির ভেজা টাটকা টগর ফুল!
সুখের খাঁচায় দুঃখ পুষে
মায়ার দেশে ঘুরতে এসে
পুরান আবীর গায়ে মেখে স্বপ্ন ছুঁতে আকুল!
রাতের ঘরে আলো ধরে
মুখ দেখছ ভাবের ঘোরে,
পুরান জমা কথা নিয়ে খেলতে এত ব্যাকুল!
স্বপ্ন দেখ! স্বপ্ন দেখ!
স্বপ্ন দিয়ে জীবন মাখো,
স্বপ্ন দিয়ে ভাসিয়ে দাও ইচ্ছে নদীর কূল!
সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৪
"লেখনী - Lekhony" এর পরীক্ষা মূলক ওয়েব সম্প্রচার শুরু
আমরা আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে প্রাথমিক Development পর্যায় শেষে লেখনীর নিজস্ব ওয়েসাইট www.lekhony.tk
এখন পরীক্ষামূলক সম্প্রচার শুরু করতে যাচ্ছে। এই শুভ মুহূর্তে সদস্য,
বন্ধু ও শুভ্যানুধায়ীদের আমাদের ওয়েবসাইট পরিদর্শন পূর্বক অনুভুতি ও মতামত
জানানোর আন্তরিক আহ্বান রইল । এখানে প্রসঙ্গত আরেকটি বিষয় উল্লেখ করছি, তা
হল .tk ডোমেইন নেবার কারন, আমি এর আগে .tk থেকে নিজস্ব ব্লগ সাইট “অকপট”
তৈরি করেছিলাম, আমার ঐ ওয়েবসাইটি .tk কতৃপক্ষের বিশেষ পছন্দের তালিকায় আসার
কারনে আমাকে ওদের পক্ষ থেকে .tk র Brand
Ambassador হবার প্রস্তাব দেয়া হয় । সেজন্য আমি ওদের থেকে বিভিন্ন বিষয়ে
বাড়তি কিছু সুবিধা পেয়ে থাকি । এর পরে .tk থেকে আমার নিজের কবিতার ওয়েবসাইট
“স্বরচিত” তৈরি হয় । আর একই ধারাবাহিকতায় এবার তৃতীয় ওয়েবসাইট হিসেবে
প্রকাশিত হল লেখনী । পরবর্তীতে এই ওয়েবসাইটটিতে আরও নতুন নতুন লেখা ও নতুন
কিছু ফিচার যোগ হবে। এই ফিচারগুলোর ভেতর উল্লেখ যোগ্য কয়েকটির কথা যা না
বললেই নয় তা হল লেখনীর নিজস্ব অনলাইন প্রকাশনা। ত্রৈমাসিক সংকলনের পাশাপাশি
আমরা লেখনীর মাধ্যমে বিভিন্ন লেখক ও কবিদের একক ও যৌথ অনলাইন বই প্রকাশ
করব যা লেখনী ওয়েবসাইট ও গ্রুপ থেকে ডাউনলোড করা যাবে। লেখনীর ব্যানারে এই
উদ্যোগের প্রথম প্রকাশনা হিসেবে থাকবে ই বুক আকারে আমার “নিশিকন্যা”
সিরিজটি। আমাদের লেখনীর মাধ্যমে তাদের নিজেদের একক বা যৌথ ই বই প্রকাশনার
ব্যাপারে আগ্রহী হলে লেখক ও কবি বন্ধুদের আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে আহ্বান
জানানো হল। নিজস্ব প্রকাশনা ছাড়াও আরও একটি নতুন বিভাগ আসবে যার নাম হবে
“অনলাইন লাইব্রেরী” এখানে বিখ্যাত ও বরেণ্য লেখকদের পাশাপাশি নতুন লেখকদের
কিছু ই বইয়ের কালেকশন থাকবে যেখান থেকে যে কেউ চাইলে বই ডাউন লোড ও পড়তে
পারবে । ভবিষ্যতে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত লেখাগুলো থেকে নির্বাচিত সেরা
লেখা নিয়ে আরও একটি বিভাগ চালু হবে “সপ্তাহের সেরা পছন্দ” নামে ।
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার শেষে এছাড়াও পাঠক অনুরোধ ও প্রয়োজন বিবেচনা করে
আমাদের ওয়েব সাইটের আরও সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জন, পরিবর্ধন ও পরিবর্তন
হতে পারে । সাথে থাকার জন্য সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ।
লেখনী
একটি সৃজনশীল সাহিত্য উদ্যোগ
লেখনী
একটি সৃজনশীল সাহিত্য উদ্যোগ
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)