বঙ্গ সংস্কৃতির মাতৃক্রোড়ে বেড়ে উঠেছি। বাঙালীর বার মাসে তের পার্বণের সম্বন্ধে ভীষন ভাবে ওয়াকিফহাল ছিলাম। কর্মসুত্রে বাংলার বাইরে গিয়ে এই প্রবাদটির যথার্থতা অনুভব করতে পারলাম। বাঙালীর উৎসব পালনের সংগে জড়িয়ে থাকে তাদের বহুমুখী সাংস্কৃতিক কার্যকলাপ - সাহিত্য, সংগীত এবং উৎসবের
নানারকম আনুষঙ্গিক আচার অনুষ্ঠান। হাওয়ায় ভাসছে খুশীর বাঁশীর তান, বাঙালীর অন্যতম মুখ্য উৎসব 'খুশীর ঈদ' আজ দরজায় করাঘাত করছে। এস
দরজা খুলে দিই এবং সামিল হয়ে যাই এই আনন্দানুষ্ঠানে। পবিত্র ঈদ উপলক্ষে 'লেখনী ঈদ সংখ্যা ' প্রকাশিত হতে চলেছে, এই সৃজনশীল সাহিত্য উদ্যোগে ভাগীদার হতে আহ্বান জানানো হয়েছিল লেখনী বন্ধুদের । হাতে,হাত
মিলিয়ে দিতে, বন্ধুরা
অভাবনীয় ভাবে
সাড়া দিয়েছেন। আমরা
লেখনীর সাহিত্য পরিবারের সদস্যরা
আজ আপ্লুত... লেখনী আজ ফেসবুকের আঙিনা ছেড়ে, ডানা মেলে দিয়েছে ব্লগজিনের দরবারেও...পাঠক, লেখক ও সদস্য সংখ্যা বেড়েই চলেছে । লেখনীতে স্থান পাওয়ার জন্যে লেখার মানকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে, সেই কারনেই নির্বাচক মন্ডলীকে সর্বদা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, কারণ প্রত্যেক টি লেখাই যে লেখকের অনন্য সৃষ্টি। এইভাবেই সকল কে পাশে নিয়ে, দৃপ্ত-বলিষ্ঠ পদক্ষেপে উন্নত শিরে এগিয়ে চলুক লেখনী, বছরের পর বছর। আপনারা সকলে পাশে থাকুন...ভালবাসায় রাখুন।
ইন্দ্রাণী ভট্টাচার্য
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ইং
কলকাতা, ভারত
|
মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০১৪
লেখনী ঈদসংখ্যা ২০১৪ইং দুটি কথা
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন